মৌসুমী কেন স্বামীকে ‘ভাই’ ডাকছে জানি না : ওমর সানি

জায়েদ খান ইস্যুতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক অডিও বার্তায় স্বামী ওমর সানিকে ‘ভাই’ বলে সম্বোধন করেছেন মৌসুমী। শুধু তা-ই নয় স্বামী ওমর সানির আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চিত্রনায়কা মৌসুমী।

এ প্রসঙ্গে ওমর সানির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে তিনি আজ দুপুর আড়াইটায় এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘মৌসুমী তার স্বামীকে কেন ভাই ডাকছে, সে ভালো বলতে পারবে; আমি জানি না। আমি তাকে অসম্মান করে কিছু বলতে চাই না। তাঁর প্রতি সম্মান রেখেই কথা বলতে চাই।’

জায়েদ খান ইস্যুতে মৌসুমীর অডিও বার্তা প্রসঙ্গে ওমর সানির ভাষ্য, ‘আমি অডিও বার্তা শুনেছি, সে কেন বা কী কারণে তার স্বামীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, সে-ই ভালো বলতে পারবে। সে আমার সন্তানের মা, তার প্রতি আমার সম্মান আছে। কিন্তু আমার কাছে সব তথ্য-প্রমাণ আছে, আমার ছেলে তা দেখাবে আপনাদের।’

মৌসুমীর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে ওমর সানি জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, মনোমালিন্য চলছে। এটা সব পরিবারে থাকে…। আপনার-আমার-সবার পরিবারে এমন সমস্যা হয়ই।’

আপনারা এখন একসঙ্গে থাকছেন কি না, এনটিভি অনলাইনের এমন প্রশ্নে ওমর সানি বলেন, ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, একসঙ্গে থাকব না কেন, একই ছাদের নিচে আছি আমরা। আমার বাসায় ১১টি সিসিটিভি আছে… ফুটেজ চাইলে সব দেখাব।’

গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি বরাবর শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ওমর সানির জায়েদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন।

এর আগে অভিনেতা ও প্রযোজক মনোয়ার হোসেন ডিপজলের ছেলের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক ওমর সানিকে পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে।

১০ জুন রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে উপস্থিত থাকা কয়েক জনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গণমাধ্যমের খবর, কয়েক দিন আগে মৌসুমীর সঙ্গে জায়েদ খান খারাপ আচরণ করেছেন। সে কারণে অনুষ্ঠানে ঢুকেই ওমর সানি সরাসরি জায়েদ খানকে চড় মারেন। তারপর জায়েদ এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন।

আমি জায়েদকে অনেক স্নেহ করি ও আমাকে যথেষ্ট সম্মান করে

ঢাকা : চিত্রনায়ক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে নায়িকা মৌসুমীকে হয়রানি, বিরক্ত করার পাশাপাশি সংসার ভাঙার কৌশলের যে অভিযোগ করেছেন মৌসুমীর স্বামী চিত্রনায়ক ওমর সানি, তা অস্বীকার করেছেন মৌসুমী নিজেই।

গণমাধ্যমকে এই চিত্রনায়ক বলেন, আমি মনে করি আমার প্রসঙ্গটা টানার কোনো প্রয়োজন ছিল না, আমি জায়েদকে অনেক স্নেহ করি ও আমাকে যথেষ্ট সম্মান করে। আমাদের মধ্যে যতটুকু কাজের সম্পর্ক, সেটা খুবই ভালো একটা সম্পর্ক। সেখানে ও আমাকে অসম্মান করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। আর ওর মধ্যে গুণ ছাড়া এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে এমন কিছুই আমি দেখিনি। তারপর বলব ও অনেক ভালো ছেলে। সে কখনই আমাকে অসম্মান করেনি।’

মৌসুমী বলেন, ‘কেন এই প্রশ্নটা বারবার আসছে, সে আমাকে বিরক্ত করছে-উত্ত্যক্ত করছে, এই জিনিসটা আমার আসলে… জানি না এটা কেন হচ্ছে। এটা যদিও একান্ত আমাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। সে সমস্যা আমাদের পারিবারিকভাবেই সমাধান করা দরকার ছিল।’

এই নায়িকা বলেন, ‘আমি মনে করি, এখানে জায়েদের খুব একটা দোষ আমি পাইনি। আরেকটা কথা বলতে চাই, আমাকে ছোট করার মধ্যে আমাদের… যাকে আমরা অনেক শ্রদ্ধা করে আসছি সেই ওমর সানী কেন এত আনন্দ পাচ্ছেন- সেটা আমি বুঝতে পারছি না। আমার কোনো সমস্যা থাকলে অবশ্যই আমার সঙ্গে সমাধান করবে, সেটিই আমি আশা করি।’

প্রশ্ন তুলেছেন সংবাদপত্রের প্রচার নিয়েও। নব্বই দশকের জনপ্রিয় এই তারকা সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা সাংবাদিক ভাইয়েরা আসলে একটা নিউজ পেলে, যাচাই-বাছাই ছাড়াই দ্রুত প্রকাশের চেষ্টা করেন। এটা আসলে ঠিক না। আমার প্রসঙ্গটি তো আমিই পরিষ্কার করবো, নাকি? তিনি (সানী) আসলে একতরফা বলেছেন। কিন্তু আমি বলেছি কিনা, আমি অভিযোগ করেছি কিনা; জানাটা খুব বেশি জরুরি ছিল।’

উল্লেখ্য, স্ত্রী চিত্রনায়িকা মৌসুমীর সঙ্গে খারাপ আচরণ ও তাকে বিরক্ত করায় গত শুক্রবার (১০ জুন) খল অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে জায়েদ খানকে চড় মেরেছেন নায়ক ওমর সানী। বিপরীতে জায়েদ পিস্তল বের করে তাকে গুলির হুমকি দেন।

যদিও ঘটনাটি অস্বীকার করেছেন জায়েদ খান। তিনি জানিয়েছেন, এমন কিছুই সেদিন ঘটেনি। শত্রুতা করেই এসব রটানো হচ্ছে। যার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘটনা সেই খল অভিনেতা ডিপজলও বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। এরইমধ্যে শিল্পী সমিতিতে গিয়েও জায়েদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন ওমর সানী।

৪ মাস ধরে মৌসুমীকে বিরক্ত করছেন জায়েদ খান: ওমর সানী

ঢাকাঃ চিত্রনায়ক ওমর সানী ও জায়েদ খানের মধ্যকার চড়-পিস্তল ঘটনা নিয়ে ঢালিউডে বিরাজ করছে উত্তেজনা। স্ত্রী চিত্রনায়িকা মৌসুমীর সঙ্গে খারাপ আচরণ ও ও তাকে বিরক্ত করায় গত শুক্রবার (১০ জুন) খল অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে জায়েদ খানকে চড় মেরেছেন নায়ক ওমর সানী। বিপরীতে জায়েদ পিস্তল বের করে তাকে গুলির হুমকি দেন।

যদিও ঘটনাটি অস্বীকার করেছেন জায়েদ খান। তিনি জানিয়েছেন, এমন কিছুই সেদিন ঘটেনি। শত্রুতা করেই এসব রটানো হচ্ছে। যার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘটনা সেই খল অভিনেতা ডিপজলও বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।

বিষয়টি নিয়ে আজ রোববার (১২ জুন) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে এসে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওমর সানী। সেখানে তিনি জায়েদ খানের বিরুদ্ধে সংসার ভাঙার অভিযোগ এনেছেন।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন বরাবর এই অভিযোগপত্র দেন ওমর সানী। সেখানে তিনি লেখেন, ‘জায়েদ খান দ্বারা আমার সংসার ভাঙা এবং আমাকে পিস্তল বের করে মেরে ফেলার হুমকি প্রসঙ্গে অভিযোগ।’

ওমর সানী তার অভিযোগে আরও বলেন, ‘আমি ওমর সানি অত্র সমিতির একজন সদস্য এবং সাবেক কমিটির সহ-সভাপতি ছিলাম। দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আসছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, সমিতির সদস্য জায়েদ খান চার মাস ধরে আমার স্ত্রী আরিফা পারভীন জামান মৌসুমীকে নানাভাবে হয়রানি ও বিরক্ত করে আসছে। আমার সুখের সংসার ভাঙার জন্য বিভিন্ন কৌশলে তাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে আসছে। এ ব্যাপারে তাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি।

তার প্রমাণ আমার এবং আমার ছেলের কাছেও আছে। তাছাড়া মুরুব্বি হিসেবে আমি ডিপজল ভাইয়ের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছি। কিন্তু ওই বিষয়ের কোনো সমাধান হয়নি। ডিপজল ভাইয়ের ছেলের বিয়েতে জায়েদ খানের সাথে দেখা হলে এ বিষয়ে সংযত হওয়ার জন্য আমি অনুরোধ করি। এতে সে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং হঠাৎ করে তার পিস্তল বের করে আমাকে

অতএব আমি মনে করি এমন একজন পিস্তলধারী সন্ত্রাসী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্য থাকতে পারে না। উল্লেখিত বিষয়ে বিশেষভাবে বিবেচনা-পূর্বক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে আর নেই

ঢাকা : ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কৃষ্ণকুমার কুন্দন ওপফে কেকে মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কলকাতার একটি হাসপাতালে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, কলকাতায় গানের অনুষ্ঠান ছিল কেকের। মঞ্চে গান গাওয়ার পর হঠাৎ অসুস্থ বোধ করেন। তড়িঘড়ি তাকে নিয়ে যাওয়া হয় শহরের প্রথম সারির একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই রাত সাড়ে ৯টায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মৃত্যুকালে কেকের বয়স ছিল ৫৪ বছর। চিকিৎসকদের প্রাথমিক ধারণা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে তার। আকস্মিক মৃত্যুর কারণ জানতে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো দেওয়া হয়েছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, অনুষ্ঠানের পর কলকাতার পাঁচতারা হোটেলে গিয়েছিলেন তিনি। সেই সময় অনুরাগীরা তাকে ছবি তোলার অনুরোধ জানান। তখনই অসুস্থ বোধ করায় এ দিন ভক্তদের নিরাশ করেন তিনি। অসুস্থতা বাড়তেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

শিল্পীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ইতিমধ্যেই হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন সুরকার জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। অনু্ষ্ঠানের আয়োজক তোচন ঘোষ কেকে-কে কলকাতায় নিয়ে আসেন। বুধবার তার আরও একটি শো করার কথা ছিল।

কেকের মৃত্যুর খবর ফেসবুকে প্রথম জানান অমিত কুমারের স্ত্রী রিমা গঙ্গোপাধ্যায়। সঙ্গে সঙ্গে শোকের ছায়া নেমে আসে অনুরাগী মহলে। সুরের শহর কলকাতা শিল্পীর গানের শেষ সাক্ষী হয়ে রইল।

বাংলা, হিন্দি, তামিল, কণ্ণড়, মালয়ালাম, মারাঠি, অসমীয়া ভাষায় গান গেয়েছেন কেকে । ৯০ এর দশক থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত অনেক জনপ্রিয় গান রয়েছে তার।

আমি বেঁচে আছি :হানিফ সংকেত

সকাল থেকেই গুজবে বাসছে সোশ্যাল মিডিয়া, জনপ্রিয় উপস্থাপক হানিফ সংকেতের মৃত্যু হয়েছে। এমন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার পরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় তোলপাড়। তার অনুরাগী ও শুভাঙ্ক্ষীরা দুশ্চন্তিায় পড়ে যান এই ব্যক্তিত্বকে নিয়ে।

তবে বিষয়টি যে গুজব, তার সত্যতা জানিয়েছেন হানিফ সংকেত নিজেই। এ ব্যাপারে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ঢাকা মেইলকে তিনি বলেন, ‘আমি যদি মরেই যেতাম তাহলে আপনার সঙ্গে কথা বলছি কিভাবে ? আমি মরিনি। চেঁচে আসি।’

কথোপকথনের সময় হানিফ সংকেত নিজের সুস্থতার কথাও নিশ্চিত করেন। সেই সঙ্গে সবাইকে এ ধরনের গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।

সূত্র: ঢাকা মেইল

আবারও সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার জয়ার হাতে

দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসানের হাতে আবারো উঠলো সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। দুই মাস আগে ‘বিনি সুতোয়’মিনেমার জিও ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে সেরা অভিনয়শিল্পীর সম্মাননা পান তিনি।

একই সিনেমার জন্য এবার জনপ্রিয় সামরিকী আনন্দলোক পুরস্কার-২০২২-এ সেরা অভিনেত্রী সম্মাননা দেওয়া হয় তাকে।

বুধবার (১৮ মে) কলকাতার একটি পাঁতারা হোটেলে এ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যেখানে কোয়েল মল্লিক, রুক্মিণী মৈত্র, গার্গী রায় চৌধুরী, মধুমিতা সরকারের মতো অভিনেত্রীদের পেছনে ফেলে এ পুরস্কার অর্জন করেন তিনি।

পরীমনির মামলায় নাসিরসহ ৩ জনের বিচার শুরু

ঢাকাঃ চিত্রনায়িকা পরীমনিকে মারধর, হুমকি ও যৌন হয়রানির অভিযোগে করা মামলায় উত্তরা ক্লাবের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও অমিসহ তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ মামলার বিচার শুরু হলো।

বুধবার (১৮ মে) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৯ এর বিচারক হেমায়েত উদ্দিন আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন। অভিযোগ গঠনের সময় নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন নাসিরসহ তিন আসামি।

মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) মামলার বাদী চিত্রনায়িকা পরীমনি ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৯ নম্বর আদালতে উপস্থিত হন। তার উপস্থিতিতে মামলার অভিযোগ গঠন শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

অন্যদিকে, নাসিরসহ তিন আসামি আদালতে হাজিরা দেন। এসময় তাদের আইনজীবী অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। পরীমনির আইনজীবী অভিযোগ গঠন করতে শুনানি করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক এ বিষয় আদেশের জন্য ১৮ মে দিন ধার্য করেন।

তারও আগে বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৯ এর বিচারক হেমায়েত উদ্দিন চার্জ গঠনের জন্য এ দিন ধার্য করেন। গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর বিচারক হেমায়েত উদ্দিন অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নাসিরসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন।

ওই বছরের ১৪ জুন ধর্ষণ-হত্যাচেষ্টার অভিযোগে নাসির উদ্দিন ও তার বন্ধু অমির নাম উল্লেখ করে এবং চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে পরীমনি ঢাকার সাভার থানায় মামলা করেন। এরপর বিষয়টি নিয়ে তৎপর হয় পুলিশ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৮ জুন রাত সাড়ে ১১টার দিকে তার বনানীর বাসা থেকে কস্টিউম ডিজাইনার জিমি, অমি ও বনিসহ দুটি গাড়িতে করে তারা উত্তরার উদ্দেশে রওনা হন। পথে অমি বলে বেড়িবাঁধের ঢাকা বোটক্লাবে তার দুই মিনিটের কাজ আছে। অমির কথামতো তারা সবাই রাত আনুমানিক ১২টা ২০ মিনিটের দিকে ঢাকা বোট ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়ি দাঁড় করায়। কিন্তু বোট ক্লাব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অমি কোনো এক ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে কথা বলে। তখন ঢাকা বোট ক্লাবের সিকিউরিটি গার্ডরা গেট খুলে দেয়। অমি ক্লাবের ভেতরে গিয়ে বলি এখানকার পরিবেশ অনেক সুন্দর, তোমরা নামলে নামতে পার।

এজাহারে আরও বলা হয়, তখন আমার ছোট বোন বনি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বোট ক্লাবে প্রবেশ করে ও বারের কাছের টয়লেট ব্যবহার করে। টয়লেট থেকে বের হতেই এক নম্বর বিবাদী নাসির উদ্দিন মাহমুদ আমাদের ডেকে বারের ভেতরে বসার অনুরোধ করেন ও কফি খাওয়ার প্রস্তাব দেন। আমরা বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চাইলে অমিসহ এক নম্বর আসামি মদপানের জন্য জোর করেন। আমি মদপান করতে না চাইলে এক নম্বর আসামি জোর করে আমার মুখে মদের বোতল প্রবেশ করিয়ে মদ খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এতে আমি সামনের দাঁতে ও ঠোঁটে আঘাত পাই।

সে সময় এক নম্বর আসামি নাসির উদ্দিন তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন ও তার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে স্পর্শ করেন এবং তাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। তিনি উত্তেজিত হয়ে টেবিলে থাকা গ্লাস ও মদের বোতল ভাঙচুর করে আমার গায়ে ছুড়ে মারেন। তখন কস্টিউম ডিজাইনার জিমি নাসির উদ্দিন মাহমুদকে বাধা দিতে গেলে তাকেও মারধর করে জখম করেন।

এজাহারে পরীমনি আরও বলেন, আমি প্রথমে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিতে গেলে আমার ফোনটি কেড়ে নিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। এ সময় দুই নম্বর আসামিসহ অজ্ঞাতনামা চারজন এক নম্বর আসামিকে ঘটনা ঘটাতে সহযোগিতা করেন। আমি অজ্ঞাতনামা আসামিদের দেখলে শনাক্ত করতে পারব।

জামালপুরে’গলুই’ সিনেমার প্রদর্শনী বন্ধে এবার ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব খান

ঈদে দেশব্যাপী মুক্তি পেয়েছে শাকিব খান অভিনীত সিনেমা ‘গলুই’। মুক্তির পর দর্শকমহলে ভাল সাড়া পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে এরইমধ্যে হঠাৎ করে জামালপুরের ইসলামপুর অডিটরিয়ামে চলা সিনেমাটির প্রদর্শনী সরকারি নির্দেশনায় বন্ধ করায় ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব খান মঙ্গলবার দুপুর ১২:৫০ মিনিটের সময় নিজের অফিসিয়াল ভেরিফাইড পেজে এমনটা লেখেন। পুরো স্ট্যাটাসটি ঢাকা রিপোর্ট পাঠকদের সুবিধার্থে হুবহু তুলে ধরা হলো-

[করোনায় গত দুই বছর দেশের চলচ্চিত্র অনেকটাই থমকে ছিল। এবারের ঈদে ভালো মানের চলচ্চিত্রের মুক্তিতে গতি আসা শুরু করছিল। সবাই চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্নও দেখছিলেন। প্রযোজক, পরিচালক, শিল্পী কলাকুশলী থেকে শুরু করে সিনেমা হল মালিক – প্রত্যেকের তাই দৃষ্টিই ছিল ঈদের চলচ্চিত্রের দিকে। মুক্তির প্রথমদিন থেকেই আমার অভিনীত দুটি চলচ্চিত্র ‘গলুই’ ও ‘বিদ্রোহী’র হল রিপোর্টও দারুণ পাচ্ছিলাম। বিশেষ করে ‘গলুই’ এর দর্শকপ্রিয়তা ছিল শুরু থেকেই ছিল অন্যরকম ভালো লাগার।

সুস্থ ধারার এই চলচ্চিত্র দেখতে মানুষ পরিবার নিয়ে আবার সিনেমাহল মুখী হয়েছেন; সংশ্লিষ্ট সবাইও তেমনটাই বলছিলেন। সব শ্রেণীর দর্শকদের থেকে ইতিবাচক সব প্রতিক্রিয়া পাচ্ছিলাম। এমনকি দেশের প্রতিষ্ঠিত সব গণমাধ্যমেও সেই খবর উঠে আসছিল।

নতুন প্রজন্ম সরকারি অনুদানে তৈরি ‘গলুই’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে নতুন করে আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারছিল; যা আমাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করছিল। কারও হয়তো অজানা নয় যে, ‘গলুই’ এর বেশিরভাগ শুটিং জামালপুর জেলায় হয়েছে। ফলে অন্য যে কোনো জায়গার চেয়ে ‘গলুই’ নিয়ে সেখানকার মানুষের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। অথচ এই জেলা শহরে নেই কোনো সিনেমা হল! বাধ্য হয়ে ‘গলুই’ সংশ্লিষ্টরা জেলা শিল্পকলাসহ চারটি মিলনায়তনে ঈদের দিন থেকে চলচ্চিত্রটি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন। এসব মিলনায়তনে দর্শকেরও উপস্থিতি ছিল উপচে পড়া।

একের পর এক সিঙ্গেল স্ক্রিন বন্ধ হওয়ার এই সংকটকালে জামালপুরে বিকল্প ব্যবস্থায় ‘গলুই’ মুক্তির বিষয়টি সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। যা হতে পারতো সিনেমাহল হীন অন্য জেলা কিংবা উপজেলা শহরগুলোর জন্য দৃষ্টান্ত। বাস্তবে ঘটলো উল্টোটা! বাঁধ সাধলো জামালপুর জেলা প্রশাসন! সিনেমাপ্রমীদেরও মন ভেঙে গেল।

নানান মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি, শত বছর আগের তৈরি ‘সিনেমাটোগ্রাফ অ্যাক্ট’ এর দোহাই দিয়ে মিলনায়তনগুলোতে ‘গলুই’ এর প্রদর্শনী বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে! যা শুধু আমাকে ব্যথিত করেনি, বরং বিস্মিত ও হতবাক করেছে। ‘গলুই’ চলচ্চিত্রটি যখন সাধারণ মানুষেরা সানন্দে গ্রহণ করেছেন, পরিবার নিয়ে দেখছেন; তখন এর প্রদর্শনী বন্ধের খবরে চলচ্চিত্রের প্রত্যেকটি মানুষ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরাও প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছেন।
অতীতে বিকল্প ব্যবস্থায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী হয়েছে! সেই সব চলচ্চিত্র প্রদর্শনে প্রশাসন সহায়তা করেছে। তাহলে ‘গলুই’ বিকল্প ব্যবস্থায় প্রদর্শন হতে সমস্যা কোথায়?

চলচ্চিত্রের সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে সরকারের নানামুখি পরিকল্পনার কথা শুনে আসছি। সিনেমাহল মালিকদের স্বল্প সুদে ঋণ দেয়া, সুস্থ ধারার চলচ্চিত্রের সঠিক প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা, সিনেমা নির্মাণে বড় অনুদানসহ সরকারের বেশকিছু পরিকল্পনা হয়তো এখন বাস্তবায়নের পথে। একইসাথে সরকারের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারাও চলচ্চিত্র উন্নয়নের আশ্বাস সবসময়ই দিয়ে থাকেন। আর সেই সময় যখন ব্রিটিশ আমলে তৈরি চলচ্চিত্র স্বার্থ বিরোধী আইন দিয়ে পথ রোধ করা হয়, তখন বিষয়টি হয়ে ওঠে সাংঘর্ষিক। এমন অবস্থা বিরাজমান থাকলে বাংলা চলচ্চিত্র দিয়ে বিশ্বজয় করা তো দূরে থাক, এগিয়ে যাওয়াই অসম্ভব!

আশা করি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আন্তরিক সহযোগিতায় খুব শিগগির জামালপুরসহ যেসব জেলায় সিনেমাহল নেই, সেখানকার মিলনায়তনগুলোতে সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘গলুই’ এর মতো সুস্থধারার চলচ্চিত্র দেশের মানুষকে উপভোগ করার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে।]

ঈদ আয়োজনে ডেডলাইন এন্টারটেনমেন্ট

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। ঈদের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিতে মিডিয়া পাড়ায় চলছে ব্যাপক আয়োজন। নাটক, সিনেমা, মিউজিক ভিডিও, গানসহ নানা রকম আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত শোবিজের মানুষজন।

সবাই চাইছে দর্শকদের চাহিদা অনুযায়ী মনের খোরাক দিতে। তেমনি মানুষের ঈদের খুশিকে বাড়াতে প্রতি বছরই কিছু চমক রাখতে চায় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘ডেডলাইন মিউজিক’। এবার ঈদেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছেনা। প্রতিষ্ঠানটি ঈদে ৪ দিনে ৪ টি নাটক এবং মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করবে।

“বরিশাইল্লা মেস” গল্প চিত্রনাট্য ও পরিচলনা মোহন আহমেদ সংলাপ-সেজান নুর,এতে অভিনয় করেছেন:আরশ খান, তানিয়া বৃষ্টি, সিয়াম নাসির, রিয়া বর্মণ, শামিম আহমেদ, জান্নাত আফরিন, এম কে এইচ পামির, রিয়াজ রাজ, শাহরিয়ার শুভ, সৈকত মহমুদ সহ আরও অনেকে।

“হাই টেনশন” গল্প চিত্রনাট্য আহসান হাবিব সকাল, পরিচলনা কাজী ইমরান হাসান,এতে অভিনয় করেছেন:সিনি স্নিগ্ধা, ইমতু রাতিশ,আনোয়ার হোসেন,মর্জিনা সুমির মা, জাহিদ ইসলাম, এইচ কে স্বাধীন, সাগর সহ আরও অনেকে।

“গালি” গল্প চিত্রনাট্য মোসাব্বের হোসেন মুয়ীদ, পরিচলনায় মাবরুর রশিদ বান্নাহ,এতে অভিনয় করেছেন:মিশু সাব্বির, সামন্তি সৌমি, রাসেদ এমরান, নিপুণ আহমেদ, শামীম মৃধা, এফএইচ শান, মোবিন হাসান, সহ আরও অনেকে।

“হাওলাদ মনির” গল্প চিত্রনাট্য ও পরিচলনায় মোহন আহমেদ সংলাপ গোলাম সারোয়ার অনিক, নিলয় আমগীর, তানিয়া বৃষ্টি, আনোয়ার হোসেন, সৈকত আমমুদ, এম কে এইচ পামির, মুকুল জামিল, শাহরিয়ার শুভ, রিয়াজ রাজ সহ আরও অনেকে।

“আমি তোমার হতে হতে” শিল্পী:মোকলেসুল ইসলাম নিলু, গানের কথা রবিউল ইসলাম জিবন, সুর ও সঙ্গীত করেছেন আদিব কবির, মিউজিক ভিডিওটিতে অভিনয় করেছেন- ইমরান, সুস্মিতা সহ আরও অনেকে, পরিচলনায় সৈকত রেজা।

সব গুলো নাটক এবং মিউজিক ভিডিও ডেডলাইন এন্টারটেনমেন্টের ইউটিউব চ্যানেলে ঈদের দিন থেকে ধারাবাহিক ভাবে প্রচারিত হবে…

চীন সীমান্তে সাইকেলে সালমান

মুম্বাইয়ের রাস্তায় সালমান খান সাইকেল চালাচ্ছেন, এমন দৃশ্য কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয়। সকালে অফিসে যাওয়ার সময় অনেকেই রাস্তায় এমনটা দেখেছেন। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম, মুম্বাইয়ের রাস্তায় নয়, সালমান খান ১০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়েছেন ভারত-চীন সীমান্তে পাহাড়ি রাস্তায়। এ সময় তাঁর সঙ্গে সাইকেল চালিয়েছেন অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। গতকাল বৃহস্পতিবার অরুণাচল প্রদেশের মেচুকাতে এমটিবি অরুণাচল মাউন্টেন বাইসাইকেল রেস উপলক্ষে সেখানে যান তিনি। শেষে সাইকেল রেসে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন সালমান খান।

সালমান খান, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু ও অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডুসালমান খান এখন পাঞ্জাবে ‍তাঁর নতুন ছবি ‘ভারত’-এর শুটিং করছেন। সেখান থেকে বিশেষ ফ্লাইটে উড়ে যান দিব্রুগড় বিমানবন্দরে। গতকাল সকালে সেখানে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান কিরেন রিজিজু। দিব্রুগড় বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে তাঁরা দুজন উড়ে যান মেচুকাতে। ছিলেন সারা দিন।

পাহাড়ি রাস্তায় সাইকেল চালিয়ে দারুণ মজা পেয়েছেন সালমান খানএরই মধ্যে অরুণাচল প্রদেশের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে কাজ শুরু করেছেন সালমান খান। অরুণাচলে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য বলিউডের এই জনপ্রিয় তারকাকে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত করছে স্থানীয় প্রশাসন। অরুণাচলে তাঁকে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান কিরেন রিজিজু। ষষ্ঠ মেচুকা অ্যাডভেঞ্চার ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধন করার জন্য সালমান খানকে অনুরোধ করেন। আমন্ত্রণ পেয়ে সালমান খান বলেন, ‘এর আগে কখনো সেখানে যাইনি। জায়গাটার কথা খুব শুনেছি। তখন থেকেই সেখানে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এবার সুযোগ পেয়ে গেলাম।’

সালমান খান ও অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডুজানালেন, তাঁর ছবি ‘টিউবলাইট’-এর শিশুশিল্পী মার্টিন রে টাঙ্গু অরুণাচলেই থাকে। তাঁর কাছ থেকে অরুণাচলের অনেক গল্প শোনা হয়েছে। বললেন, ‘যখনই টাঙ্গুর সঙ্গে দেখা হয়, তখনই সে আমাকে ইটানগরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে।’

মেচুকাতে সাইকেল চালানোর সময় সালমান খানের গায়ে ছিল ঐতিহ্যবাহী মনপা জ্যাকেট। মেচুকা অ্যাডভেঞ্চার ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধন করে সালমান খান বলেন, তাঁর আগামী একটি ছবির বেশির ভাগ শুটিং হবে এই অরুণাচলে। তাতে দেশে ও বিদেশের দর্শকদের কাছে সহজেই পৌঁছে যাবে অরুণাচলের সৌন্দর্য। আর তা পর্যটনে দারুণ প্রভাব ফেলবে।