তারা বলেন, সবমিলিয়ে বানভাসি মানুষদের দুর্ভোগ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছেছে। এমতাবস্থায় সরকার, রাজনৈতিক দল, বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পাশাপাশি ব্যক্তিপর্যায় থেকে বিপন্ন এবং দুর্দশাগ্রস্ত জনগণের পাশে দাঁড়াতে হবে। মানবিক বিপর্যয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো ছাড়া অন্যকিছু প্রাধান্য পেতে পারে না।
নেতৃদ্বয় বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধন উৎসবের নামে শত শত কোটি টাকা ওড়ানো হচ্ছে। অথচ সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা ও উত্তরাঞ্চলসহ বন্যা উপদ্রুত এলাকাসমূহে পানিবন্দি মানুষের জন্য যে সরকারি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তা একেবারেই অপ্রতুল।
তারা বলেন, আমরা অবিলম্বে সরকারকে বন্যাকবলিত এলাকায় গিয়ে দুর্গত মানুষের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণের ব্যবস্থা করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে ওইসব অঞ্চলে যেন আর বন্যা না হয়, তার জন্য উদ্যোগ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
তারা বলেন, দেশের এই পরিস্থিতির জন্য কে দায়ী? এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সরকার। অন্য কেউ দায়ী নয়। জনগণকে ক্ষুধায় রেখে পানিতে ডুবিয়ে আপনারা ঝাড়বাতির আলোয় পদ্মা সেতু দেখাবেন, এটা দেশের মানুষ আর মেনে নেবে না।
Leave a Reply